আমেরিকা ও ওশেনিয়া মহাদেশ সম্পর্কে কিছু তথ্য
আমেরিকা মহাদেশ
‘ওয়াটার গেট কেলেংকারীর’ সাথে জড়িত ছিল– মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন (৩৭তম প্রেসিডেন্ট, ১৯৭২ সালে)।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ উপহার দেয়– ফ্রান্স (১৮৭৬ সালে)।
হোয়াইট হাউসে বসবাসকারী প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট– জন এডামস।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত করেন– আব্রাহাম লিংকন (১৬তম প্রেসিডেন্ট)।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্রীতদাস প্রথা বিলুপ্ত করা হয়– ১৮৬৩ সালে।
‘কলম্বাস আমেরিকা আবিষ্কার করেন– ১৪৯২ সালে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর– পেন্টাগন (ওয়াশিংটন)।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান উৎক্ষেপন কেন্দ্র– নাসা (NASA)।
NASA– National Aeronautics and Space Administration
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার নাম– সিআইএ।
কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিং আততায়ীর গুলিতে প্রাণ হারান– ১৯৬৮ সালে।
আমেরিকার স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক– জর্জ ওয়াশিংটন (প্রথম প্রেসিডেন্ট)।
আমেরিকা স্বাধীনতা লাভ করে– ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সালে।
আমেরিকা বৃটেন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে– ১৭৮০ সালে প্রথম ভার্সাই চুক্তির মাধ্যমে।
যুক্তরাষ্ট্রের মোট অঙ্গরাজ্য– ৫০ টি। (একটি স্বাধীন জেলা রয়েছে ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়াসহ ৫১টি)
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের মধ্যে এ পর্যন্ত শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান– ৪ জন।
১. থিওডোর রুজভেল্ট (১৯০৬ সালে),
২. উড্রো উইলসন (১৯১৮ সালে),
৩. জিমি কার্টার (২০০২ সালে),
৪. বারাক ওবামা (২০০৯ সালে)।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদবী– Secretary of State.
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রীর পদবী– Treasury Secretary (ট্রেজারী সেক্রেটারী)।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান রচিত হয়– ১৭৮৯ সালে।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান রচনা করেন– জেমস মেডিসন।
কখনো হোয়াইট হাউজে বসবাস করেনি– প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন।
কিউবার প্রেসিডেন্ট ফিদেল ক্যাস্ট্রোর মেয়ে এলিনা ফার্নান্দেজ নির্বাসিত জীবন
অতিবাহিত করেছেন– যুক্তরাষ্ট্রে (এলিনা তার পিতা ক্যাস্ট্রো ও কমিউনিজম বিরোধী)।
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট পাখি হামিং বার্ডের আবাসস্থল– কিউবা।
‘ফিদেল ক্যাস্ট্রো’ কিউবার শাসন ক্ষমতা গ্রহণ করেন– ১৯৫৯ (প্রধানমন্ত্রী)।
ফিদেল ক্যাস্ট্রো কিউবার প্রেসিডেন্ট হন– ১৯৬০ সালে।
‘দ্য পপুলার রেবিলিয়ন’- হাইতির বিদ্রোহী দল।
কোস্টারিকা অর্থ– ধনী উপকূল।
মরুযুদ্ধের জন্য ‘ডেজার্ট ফক্স’ নামে পরিচিত– ফিল্ড মার্শাল রোমেল।
দক্ষিণ আমেরিকা তথা বিশ্বের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপ্রধান– ইসাবেলা পেরন (আর্জেন্টিনা, ১৯৭৪ সালে)।
বৃটেন ও আর্জেন্টিনার মধ্যে বিরোধপূর্ণ দ্বীপ– ফকল্যান্ড দ্বীপ।
১৯৮২ সালে ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে যুদ্ধ হয়– বৃটেন ও আর্জেন্টিনার মধ্যে।
দক্ষিণ আমেরিকার একমাত্র দেশ যার উপক‚ল প্রশান্ত ও আটলান্টিক উভয় মহাসাগরে অবস্থিত– কলম্বিয়া।
দক্ষিণ আমেরিকার যে দেশ ড্রাগ মাফিয়ার কবলে পতিত– কলম্বিয়া।
পৃথিবীর সরু দেশ– চিলি।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে চিলির অগাস্টো পিনোচেট ক্ষমতাচ্যুত হন– ১৯৮৯ সালে।
ক্ষুদে ভেনিস নামে পরিচিত– ভেনিজুয়েলা।
কলম্বাস ভেনিজুয়েলা আবিস্কার করেন– ১৪৯৮ সালে।
পেরু অবস্থিত– দক্ষিণ আমেরিকার প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।
দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম দেশ– ব্রাজিল।
ব্রাজিলের রাজ্য রয়েছে– ২৬ টি।
সুরিনাম অবস্থিত– দক্ষিণ আমেরিকায়।
ওশেনিয়া মহাদেশ
ফিজির বৃহত্তম দ্বীপ – ভি টি লেবু।
ফিজির জনসংখার অর্ধেক- ভারতীয় বংশোদ্ভূত।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত যে দুই সরকার প্রধান অগণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতাচ্যুত হন – থিমোসি বাভাদ্রা ও মহেন্দ্র চৌধুরী।
ফিজিতে প্রথমবার সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে – ১৪ মে, ১৯৮৭।
ফিজিতে সর্বশেষ সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে – ০৪ ডিসেম্বর, ২০০৬।
কমনওয়েলথ সর্বশেষ ফিজির সদস্য পদ স্থগিত করে – ০৮ ডিসেম্বর, ২০০৬।
স্বাধীন মার্শাল দ্বীপপুঞ্জের প্রতিরক্ষা ও অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে – যুক্তরাষ্ট্র।
বিখ্যাত রাটক ও রালিফ দ্বীপ দুটি অবস্থিত – মার্শাল দ্বীপপুঞ্জে।
শিলামুদ্রা দেশ হিসেবে বিখ্যাত ‘ইয়াপ’ দ্বীপটি অবস্থিত – মাইক্রোনেশিয়ায়।
বিশ্বে সর্বপ্রথম নারীরা ভোটাধিকার লাভ করে – নিউজিল্যান্ডে, ১৮৯৩ সালে।
কিউই বলা হয় – নিউজিল্যান্ডের অধিবাসীদের।
স্বাধীনতা লাভের পূর্বে সামোয়া যে দুটি দেশের শাসনাধীনে ছিল – জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের।
সলোমন দ্বীপপুঞ্জের বিবদমান দুটি সশস্ত্র গ্র“পের নাম – ইসতাবু ফ্রিডম ও মেলেইতা ঈগল ফোর্স।