ইউরোপ মহাদেশ সম্পর্কে যা যা জানা প্রয়োজন
ইউরোপ মহাদেশ
“ম্যাগনা কার্টা” হল– বৃটিশ শাসনতন্ত্রের বাইবেল।
ইউরোপের ‘লৌহ মানবী’ নামে পরিচিত– মার্গারেট থ্যাচার।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন– উইন্সটন চার্চিল।
‘চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার –বৃটেনের অর্থমন্ত্রীর উপাধি।
বৃটেনের পতাকার নাম– ‘ইউনিয়ন জ্যাক’।
বিশ্বের পার্লামেন্টারি বা সংসদীয় শাসনব্যবস্থা প্রথম প্রচলিত হয়–ব্রিটেনে।
গ্রেট ব্রিটেনের কনিষ্ঠতম রাজা ছিলেন– ষষ্ঠ হেনরী।
বার্লিন প্রাচীর নির্মাণ করা হয় – ১৯৬১ সালে।
দুই জার্মানী একত্রীত হয়– ৩ অক্টোবর, ১৯৯০ সালে।
জার্মানির প্রথম মহিলা চ্যান্সেলর– এঞ্জেলা মার্কেল।
‘রুশ বিপ্লব’ বা বলশেভিক বিপ্লব সংঘটিত হয়– ১৯১৭ সালে।
সাড়া জাগানো রুশ বিপ্লবের স্থায়িত্বকাল ছিল– ১০ দিন।
১৯১৭ সালে সংগঠিত রুশ বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন– লেলিন।
‘গ্লাসনস্ত’ ও পেরেস্ত্রইকা’ নীতির প্রবক্তা– মিখাইল গর্বাচেভ।
সোভিয়েত ইউনিয়নকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়– ২১ ডিসেম্বর, ১৯৯১।
ফরাসি বিপ্লব অনুষ্ঠিত হয় – ১৭৮৯ সালে (১৪ জুলাই)।
নেপোলিয়ন ফ্রান্সের সম্রাট নিযুক্ত হন– ১৮০২ সালে।
‘ওয়াটার লু’ যুদ্ধ হয় – ১৮১৫ সালে।
‘ওয়াটার লু’ নামক স্থানটি অবস্থিত– বেলজিয়ামে।
ফরাসি বিপ্লবের শিশু বলা হয়– নেপোলিয়নকে।
নেপোলিয়নকে নির্বাসন দেয়া হয়েছিল– সেন্ট হেলেনা দ্বীপে (১৮১৫ সালে)।
ফরাসি বিপ্লবকে লেখনীর মাধ্যমে অনুপ্রেরণা দান করেছিল– রুশো ও ভলটেয়ার।
ফরাসি বিপ্লবের শ্লোগান ছিল– স্বাধীনতা, সমতা ও ভ্রাতৃত্ব।
‘City of Culture’ বলা হয়– প্যারিসকে।
‘Classical Music’- এর মাতৃভূমি বলা হয়– ভিয়েনাকে।
‘সিগমন্ড ফ্রয়েড’ বলা হয়– অস্ট্রিয়ার অধিবাসীদেরকে।
‘Bread Basket of the Soviet Union’ বা সোভিয়েত ইউনিয়নের রুটির ঝুড়ি বলা হতো– ইউক্রেনকে।
পৃথিবীর মানচিত্রে দেখতে ‘বুটের জুতার’ মত দেখায়– ইতালীকে।
ভ্যাটিকান অবস্থিত– ইতালির সীমারেখার মধ্যে।
“দি হলি সী”- ভ্যাটিকান সিটি।
ভ্যাটিকান সিটি শাসন করেন– পোপ নিযুক্ত একটি কমিশন।
আয়তনে ও জনসংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম রাষ্ট্র – ভ্যাটিকান।
পৃথিবীর প্রথম কল্যাণ রাষ্ট্র– সুইডেন।
বর্তমানে বিশ্বের শীর্ষ গণতান্ত্রিক দেশ– সুইডেন।
আধুনিক তুরস্কের জনক– কামাল পাশা।
ইউরোপের রণক্ষেত্র বলা হয় – বেলজিয়ামকে।