আফ্রিকা মহাদেশ পরিচিতি
আফ্রিকা মহাদেশ
আফ্রিকা মহাদেশের সবচেয়ে সম্পদশালী দেশ – দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার পার্লামেন্ট ভবন অবস্থিত– কেপটাউনে।
‘নেলসন ম্যান্ডেলা’ নামটি জড়িত– দক্ষিণ আফ্রিকার সাথে।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ নীতির প্রবক্তা– জেমস হার্জগ।
এ, এন, সি (ANC) গঠনে ভারতীয় হিসেবে বিশেষ ভূমিকা ছিল– মহাত্মা গান্ধী।
বিশ্ব জনমতের চাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণাবাদী সরকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা নেলসন ম্যান্ডেলাকে মুক্তি দেন– ১৯৯০ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন–১৯৯৪ সালে।
পৃথিবীর বিখ্যাত স্বর্ণখনি ‘জোহান্সবার্গ’ অবস্থিত– দক্ষিণ আফ্রিকায়।
পৃথিবীর বিখ্যাত হীরক খনি কিম্বার্লী অবস্থিত– দক্ষিণ আফ্রিকায়।
আন্তর্জাতিক বর্ণ বৈষম্য দিবস পালন করা হয়– ২১ মার্চ।
দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ছিলেন– ডি ক্লার্ক।
আফ্রিকার অবিসংবাদিত নেতা– সান নুজোমো।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণ বিদ্বেষনীতি প্রবর্তিত হয়– ১৯৭১ সালে।
ম্যান্ডেলা রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করেন– ১৯৯৯ সালে।
কৃষ্ণ আফ্রিকার প্রাচীনতম দেশ– ইথিওপিয়া।
“Horns of Africa” নামে পরিচিত– ইথিওপিয়া।
ইদি আমিন– উগান্ডার স্বৈরশাসক ছিলেন।
“Pearl of Africa” বলা হয়– উগান্ডাকে।
ইউনিটা বিদ্রোহী দলটি– অ্যাঙ্গোলার।
‘মাওমাও’ বিদ্রোহীদের সঙ্গে জড়িত দেশের নাম– কেনিয়া।
স্বাধীনতা অর্জনকারী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ দেশ– ঘানা।
পূর্বে ‘গোল্ড কোস্ট’ নামে পরিচিত ছিল– ঘানা।
জাম্বিয়ার পূর্বতম নাম– রোডেশিয়া।
জিম্বাবুয়ের সাবেক নাম– দক্ষিণ রোডেশিয়া।
‘City of Flowering Trees’ বলা হয়– হারারেকে (জিম্বাবুয়ে)।
কৃষ্ণ আফ্রিকার সবচেয়ে জনবহুল দেশ– নাইজেরিয়া।
বুরুণ্ডির প্রধান দুটি উপজাতির নাম– হুতু ও তুতুসি।
সুয়েজ খাল অবস্থিত –মিশরে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিখ্যাত যুদ্ধক্ষেত্র আল–আমিন অবস্থিত– মিশরে।
মিশর সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করে– ১৯৫৬ সালে।
সুয়েজ খাল জাতীয়করণ করেন– মিশরের প্রেসিডেন্ট জামাল আবদেল নাসের।
হাজার পাহাড়ের দেশ বলা হয়– রুয়ান্ডাকে।
আফ্রিকা তথা লাইবেরিয়ার লৌহ মানবী নামে পরিচিত– অ্যালেন জনসন সারলিফ।
বাংলা ভাষাকে অন্যতম ভাষা বা দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে– সিয়েরালিওন।
সিয়েরালিওনের একটি রাস্তার নামকরণ করা হয়– বাংলাদেশ।
আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ– আলজেরিয়া।
সোমালিয়া নেতা ফারাহ আইদিদ স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন– ১৯৯৪ সালে।